আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ
আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ বা ইস্কন(International Society for Krishna Consciousness)১৯৬৬-তে নিউইয়র্কে কৃষ্ণকৃপাশ্রীমূর্তি শ্রীল অভয়চরণারবিন্দ ভক্তিবেদান্ত স্বামী প্রভুপাদ কর্তৃক প্রতিষ্ঠিত হয় এটি দ্রুত সমগ্র বিশ্বে প্রসার লাভ করে প্রতিষ্ঠার পর অচিরেই ইস্কন কয়েকশত মন্দির, আশ্রম, বৈদিক খামার-ভিত্তিক সমাজ এবং গুরুকুল আশ্রম সমন্বিত এক বিশ্বব্যাপী সংঘে পরিণত হয়
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু হতে গুরু-শিষ্য পরম্পরাক্রমে প্রাপ্ত ভগবদ্গীতা এবং শ্রীমদ্ভাগবতমের শাশ্বত জ্ঞান ও শিক্ষাসমূহের ভিত্তিতে ইস্কন গঠিত ভগবান শ্রীচৈতন্যদেব প্রায় পাঁচশ বছর পূর্বে শ্রীধাম মায়াপুরে আবির্ভূত হয়েছিলেন এবং জগদ্বাসীকে কৃষ্ণভক্তির বিজ্ঞান শিক্ষা দিয়েছিলেন তিনি কলিযুগের যুগধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ ফলপ্রদ ভগবানের দিব্যনাম সমন্বিত হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তনের পন্থা প্রচার করেছিলেনঃ
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
পৃথিবীতে আছে যত নগরাদি গ্রামে দিব্যনাম পরিব্যাপ্ত হবে- শ্রীচৈতন্যদেবের এই অভিলাষ পূরণের উদ্দেশ্যে ইস্কন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে
ইস্কন গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের একটি অংশ বিশেষ স্বয়ং পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের থেকে ব্রহ্মা, তারপর পরম্পরাক্রমে শ্রীচৈতন্যদেব এবং তৎপরবর্তী গুরু পরম্পরাক্রমে শ্রীল প্রভুপাদ-এই অধ্যাত্ম পরম্পরায় ইস্কনের উদ্ভব এই পরম্পরা ধারা ইস্কনের প্রামাণিকতার এক অন্যতম নিদর্শন
শ্রীল প্রভুপাদ ইস্কন স্থাপন করেছিলেন এই উদ্দেশ্যে যাতে সংঘে যোগদানকারী প্রত্যেকেই পুর্ণ কৃষ্ণভাবনামৃত অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছু পেতে পারে ইস্কনের মাধ্যমে শ্রীল প্রভুপাদের নিকট ঐকান্তিক আশ্রয় গ্রহণকারী যে কোন ব্যাক্তিই পূর্ণরূপে কৃষ্ণভাবনাময় হবার জন্য সকল প্রকার প্রয়োজনীয় সহায়তা সংঘ থেকে প্রাপ্ত হবেন
কাজের সুবিধার জন্য ইস্কন সারা পৃথিবীকে বিভিন্ন অঞ্চলে(বর্তমানে প্রায় ৩০টি অঞ্চল) ভাগ করে নিয়েছে প্রতিটি অঞ্চল একজন অভিজ্ঞ ভক্তের তত্ত্বাবধানে থাকে এই পদটিকে বলা হয় গভর্নিং বডি কমিশনার বা জি. বি. সি. কিছু কিছু অঞ্চলে দুই বা ততোধিক সহকারী জি. বি. সি. সদস্য রয়েছে সমস্ত অঞ্চলের সকল জি. বি. সি. সদস্যদের নিয়ে গঠিত জি. বি. সি. বডি-ই হল ইস্কনের সর্বোচ্চ পরিচালন কর্তৃপক্ষ প্রতিবছর একবার বিশ্ব মূখ্যকেন্দ্র শ্রী মায়াপুরে জি. বি. সি. বডি-র সকল সদস্যবর্গ সংঘের কার্যাবলীর পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য মিলিত হন ভোটের ভিত্তিতে জি. বি. সি. বডিতে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়
শ্রীচৈতন্য মহাপ্রভু হতে গুরু-শিষ্য পরম্পরাক্রমে প্রাপ্ত ভগবদ্গীতা এবং শ্রীমদ্ভাগবতমের শাশ্বত জ্ঞান ও শিক্ষাসমূহের ভিত্তিতে ইস্কন গঠিত ভগবান শ্রীচৈতন্যদেব প্রায় পাঁচশ বছর পূর্বে শ্রীধাম মায়াপুরে আবির্ভূত হয়েছিলেন এবং জগদ্বাসীকে কৃষ্ণভক্তির বিজ্ঞান শিক্ষা দিয়েছিলেন তিনি কলিযুগের যুগধর্ম সর্বশ্রেষ্ঠ ফলপ্রদ ভগবানের দিব্যনাম সমন্বিত হরেকৃষ্ণ মহামন্ত্র কীর্তনের পন্থা প্রচার করেছিলেনঃ
হরে কৃষ্ণ হরে কৃষ্ণ কৃষ্ণ কৃষ্ণ হরে হরে
হরে রাম হরে রাম রাম রাম হরে হরে
পৃথিবীতে আছে যত নগরাদি গ্রামে দিব্যনাম পরিব্যাপ্ত হবে- শ্রীচৈতন্যদেবের এই অভিলাষ পূরণের উদ্দেশ্যে ইস্কন প্রতিষ্ঠিত হয়েছে
ইস্কন গৌড়ীয় বৈষ্ণব সম্প্রদায়ের একটি অংশ বিশেষ স্বয়ং পরমেশ্বর ভগবান শ্রীকৃষ্ণের থেকে ব্রহ্মা, তারপর পরম্পরাক্রমে শ্রীচৈতন্যদেব এবং তৎপরবর্তী গুরু পরম্পরাক্রমে শ্রীল প্রভুপাদ-এই অধ্যাত্ম পরম্পরায় ইস্কনের উদ্ভব এই পরম্পরা ধারা ইস্কনের প্রামাণিকতার এক অন্যতম নিদর্শন
শ্রীল প্রভুপাদ ইস্কন স্থাপন করেছিলেন এই উদ্দেশ্যে যাতে সংঘে যোগদানকারী প্রত্যেকেই পুর্ণ কৃষ্ণভাবনামৃত অর্জনের জন্য প্রয়োজনীয় সমস্ত কিছু পেতে পারে ইস্কনের মাধ্যমে শ্রীল প্রভুপাদের নিকট ঐকান্তিক আশ্রয় গ্রহণকারী যে কোন ব্যাক্তিই পূর্ণরূপে কৃষ্ণভাবনাময় হবার জন্য সকল প্রকার প্রয়োজনীয় সহায়তা সংঘ থেকে প্রাপ্ত হবেন
কাজের সুবিধার জন্য ইস্কন সারা পৃথিবীকে বিভিন্ন অঞ্চলে(বর্তমানে প্রায় ৩০টি অঞ্চল) ভাগ করে নিয়েছে প্রতিটি অঞ্চল একজন অভিজ্ঞ ভক্তের তত্ত্বাবধানে থাকে এই পদটিকে বলা হয় গভর্নিং বডি কমিশনার বা জি. বি. সি. কিছু কিছু অঞ্চলে দুই বা ততোধিক সহকারী জি. বি. সি. সদস্য রয়েছে সমস্ত অঞ্চলের সকল জি. বি. সি. সদস্যদের নিয়ে গঠিত জি. বি. সি. বডি-ই হল ইস্কনের সর্বোচ্চ পরিচালন কর্তৃপক্ষ প্রতিবছর একবার বিশ্ব মূখ্যকেন্দ্র শ্রী মায়াপুরে জি. বি. সি. বডি-র সকল সদস্যবর্গ সংঘের কার্যাবলীর পর্যালোচনা এবং ভবিষ্যতের পরিকল্পনা গ্রহণের জন্য মিলিত হন ভোটের ভিত্তিতে জি. বি. সি. বডিতে সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়